বৈশ্বিক ডিজিটাইজেশন ও প্রযুক্তিগত উন্নয়নের সুবাদে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। ডিজিটাল আউটসোর্সিংয়ে বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দেশ হয়ে উঠছে এখন বাংলাদেশ। জাতিসংঘের বাণিজ্য ও উন্নয়নবিষয়ক সংস্থা আঙ্কটাডের ‘ডিজিটাল ইকোনমাই রিপোর্ট-২০১৯ অনুযায়ী, বৈশ্বিক এ খাতে বাংলাদেশের প্রায় সাড়ে ৬ লাখ ফ্রিল্যান্সার কাজ করছেন, যাদের মাধ্যমে প্রতিবছর দেশে ১০ কোটি ডলারের বেশি বৈদেশিক মুদ্রা আসছে। এ ছাড়া বাংলাদেশের আইটি খাতে ৩ লাখের বেশি পেশাজীবী কাজ করছে।
এই কাজে প্রতিনিয়ত আইটি কর্মী ও পেশাজীবীর দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য যেমন প্রশিক্ষণ প্রয়োজন হচ্ছে তেমনি নতুনদের ক্ষেত্রেও বাজারে প্রবেশগম্যতা নিশ্চিত করতে প্রশিক্ষণের চাহিদা বেড়েছে। কোভিড পরিস্থিতিতে এই প্রশিক্ষণ অনলাইনে বিস্তার লাভ করেছে। কিন্তু আমাদের লক্ষ্য অনলাইনে প্রশিক্ষণ প্রদান নয়, আমাদের লক্ষ্য হলো হাতে কলমে প্রত্যেকটা সদস্যদের পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে প্রশিক্ষণ দেওয়া।
যাতে প্রশিক্ষনটি শেষ করার পর সব স্টুডেন্ট প্রফেশনালি চাকরীর ক্ষেত্রে অথবা ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে সফলতার সাথে কাজ করে ক্যারিয়ার নিশ্চিত করতে পারে।
আমাদের প্রতিষ্ঠানটির নাম হলো “ভৈরব আইটি জোন” এটি একটি ফ্রীল্যান্সিং ট্রেনিং সেন্টার।
আমাদের ঠিকানা কমলপুর, ভৈরব পঞ্চবটি। আমরা গত চার বছরেরও বেশি সময় ধরে আওউটসোর্সিং তথা ইংল্যান্ডের বিখ্যাত কোম্পানি Online Marketing Help – এর কর্মকাণ্ডের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত রয়েছি।
যেখানে ১২ জন কর্মী এবং ৩ জন ইন্টার্ন কাজ করছে। যেখানে আমাদের ভৈরব আইটি জোনের কর্ণধার মোঃ মাজহারুল ইসলাম “সিনিয়র প্রজেক্ট ম্যানেজার” হিসেবে নিযুক্ত আছেন।
আমাদের অফার ,তথা সুবিধাসমুহঃ
- তিন মাসের মধ্যে পুরো কোর্স সম্পন্ন করার নিশ্চয়তা।
- কোর্স শেষ করার পরও ৬ মাস ফ্রি গাইড লাইনের সুযোগ।
- ইন্টার্ন মেম্বার হিসেবে কাজ করার সুযোগ (৬ মাস)।
- লাইভ প্রজেক্টে কাজ করার সুযোগ।
- কোর্স শেষে যোগ্যতা অনুযায়ী কাজ পাওয়ার সুযোগ।
আমাদের একমাত্র লক্ষ্য হলো দেশের হাজার হাজার বেকারদের আইটি বিষয়ে দক্ষ করে তাদের ক্যারিয়ার গড়ে তোলে তাদের অভিশাপময় জীবনকে মুক্ত করা।
বিশেষ করে আমাদের ভৈরবের যতো বেকার যুবক রয়েছে তাদের মধ্য থেকে আগামী ৩ বছরের মধ্যে ১০০ থেকে ৫০০ যুবককে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারে সফল উদ্যোক্তা বানানোই আমাদের মূল টার্গেট।